বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভার আয়োজন করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের মধ্য দিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান জনসমুদ্রে পরিণত করতে চায় দলটি। এ উপলক্ষে ইতোমধ্যে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণে ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন পর্যায়ে দফায় দফায় সভাসহ সব প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। জানা গেছে, জনসভায় দেশ ও জাতির উদ্দেশে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। জনসভাকে কেন্দ্র করে জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। উদ্যানের চারদিকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ছাড়াও স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মীরা নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবে।
জনসভায় জনসমুদ্রের মাধ্যমে আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি, সাংগঠনিক দক্ষতা ও শক্তিমত্তার প্রদর্শন করতে চায় দলটি। দিবসটিকে ঘিরে শোডাউনের প্রস্তুতি হিসেবে গত কয়েক দিন ঢাকা মহানগরে মাইকিং করে প্রচারণা চালানো হয়েছে। একইসঙ্গে ধারাবাহিক মতবিনিময় সভার মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ছাড়াও দলের অঙ্গ ও ভ্রাতৃপ্রতীম সব সংগঠনও তাদের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। মহানগরীর বিভিন্ন স্পটে ব্যানার, ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড দিয়ে সাজানো হয়েছে। এসব ব্যানার, ফেস্টুন ও প্ল্যাকার্ডে স্থান পেয়েছে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন সংক্রান্ত স্লোগান। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রবেশদ্বারেও নির্মাণ করা হয়েছে তোরণ।
এদিকে সব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার সুদৃঢ় নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী। এ জনসভার মাধ্যমে তার বহিঃপ্রকাশও ঘটাতে চান দলের নেতাকর্মীরা। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ কেন্দ্রীয় নেতারা আজ (সোমবার) বিকেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, আগামীকাল (মঙ্গলবার) প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা উগ্রবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাবেন। আগামীকাল মানুষের উপস্থিতি হবে অনেক। সমাবেশ জনসমুদ্রে পরিণত হবে।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব-উল আলম হানিফ জাগো নিউজকে বলেন, বঙ্গবন্ধু দেশের মাটিতে ফিরে আসার মধ্য দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা পূর্ণতা পেয়েছিল। দেশের লাখ লাখ মানুষ সেদিন তাদের প্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধুকে বরণ করে নিয়েছিল। তাই এ দিবসের সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও স্বাধীনতার আনন্দ জড়িত। এ জনসভায়ও লাখ লাখ মানুষের সমাবেশ ঘটবে। এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহে আলম মুরাদ জাগো নিউজকে বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে আয়োজিত জনসভাকে আমরা জনসমুদ্রে পরিণত করতে চাই। এজন্য ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগের প্রতিটি পাড়া, মহল্লা, ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন পর্যায়ে দফায় দফায় সভা করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, জনসভায় ব্যাপক জনসমাগম ঘটানোর জন্য স্থানীয় নেতাদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। আমরা স্মরণকালের বৃহত্তম জনসভা করে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তাও যাচাই করতে চাই। উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়ে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বেলা ১টা ৪১ মিনিটে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে প্রত্যাবর্তন করেন। স্বাধীনতার পর পাকিস্তানে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়ে প্রথমে লন্ডনে এবং পরে দিল্লি হয়ে ঢাকায় ফিরে আসেন।
Viagra Generique Indien Cat Amoxicillin cheap cialis Levitra Come Si Usa Antibotics India Drugs Without Scripts
Generico Cialis viagra Baclofene Cardiologue Order Levitra Online Tadalafil 20mg Lowest Price
Doxycycline Over Night tricoplus propecia Comprar Cialis 20 Generico Levitra Generika Kaufen Deutschland
Where Can I Purchase Micronase Clomid Louer buy generic cialis online Cephalexin Treatments